ডিএনএ: দ্যা ডাবল হেলিক্স!!


ছবি: প্যাচানো সিড়ি

বাশের মই দেখেছেন কখনও?

দুটা একই সাইজের লম্বা বাশ কিছু কিছু ক্ষুদ্রাকৃতির বাশের টুকরা দিয়ে সংযুক্ত থাকে যা কিনা আমরা উচু
কোন জায়গায় উঠার জন্য ব্যবহার করি।

আচ্ছা এখন যদি আমরা ক্ষুদ্রাকৃতির একটা বাশের মইকে কয়েকটা মোচর দেই এমন ভাবে যাতে বাশের কোন অংশই ভেঙ্গে না যায় তাহলে জিনিষটা দেখতে কেমন হবে? অনেকটা প্যাচানো সিড়ির মত নয় কি। এরকম পাচানো সিড়ি আমাদের দেশে আগে দেখা যেত। এরকম একটা সিড়ি আহসান মন্জিলে দেখছিলাম যতদূর মনে পরে।

যাইহোক এই প্যাচানো সিড়ির মত দেখতে বস্তুটাই হল ডিএনএ-র আকৃতি যাকে ইংরেজীতে বলা হয় "ডাবল হেলিক্স"।

এই ডিএনএ বেশ কিছু রাসায়নিক উপাদান দিয়ে তৈরী হয়। আমরা এই লেখার প্রথমে দেখেছিলাম দুটা লম্বা বাশ কিছু ক্ষুদ্র বাশ দ্বারা সংযুক্ত থাকে। ডিএনএতে এই ভুমিকা পালন করে চারটা মলিকিউল:

A (Adenine)
T (Thymine)
G (Guanine)
C (Cytosine)

এর মধ্যে আবার A শুধুমাত্র T এবং G শুধুমাত্র C এর সাথেই সংযজিত হতে পারে। আরও মজার বিষয় হল এই এক একটা ডিএনএ স্ট্রান্ড বা লাঠি (অর্থাৎ একটা বাশ) অপর স্ট্রান্ডের সম্পূর্ণ বিপরীতভাবে পূরক। নিচের উদাহরণটা দেখুন:

ATGC
TACG

একটা স্ট্রান্ডে যদি ATGC এই ক্রমে বেইস (এ টি জি সি এই মলিকিউল গুলোকে বলা হয় বেইস) গুলো থাকে তাহলে অপর স্ট্রান্ডে থাকবে ঠিক TAGC এই ক্রমে।

লক্ষ্য করেছেন কি A শুধু T এবং G শুধু C এর সাথেই ভাব জমাচ্ছে।

ভাবা যায় কি এই চারটি অক্ষরের মধ্যেই সংরক্ষিত আছে আমাদের যত তথ্য!!

ভিডিও: ডিএনএ স্ট্রাকচার (কৃতজ্ঞতা: ইউটিউব)

দ্যা জেনেটিক কোড


ছবি: ডিএনএ-র একটি অংশের এনিমেশন চিত্র


এইযুগে "জিন" বা "জেনেটিকস" বা "ডিএনএ" এই শব্দ-গুলো শুনেননি এমন মানুষ হ্য়ত খুজে পাওয়া একটু দুস্কর হবে। বিজ্ঞানের ছাত্র-ছাত্রী হলেত অবশ্যই শুনে বা পড়ে থাকবেন আর না হলেও কোন না কোন ভাবে কারও না কারও কাছে সেটা শুনে বা পড়ে থাকবেন।



আসলে এই শব্দগুলো কি? মানে এর দ্বারা কি বুঝায় যা নিয়ে সারা দুনিয়ায় তোলপাড় চলছে, হাজার হাজার


কোটি ডলারের গবেষণা হচ্ছে পৃথিবীর এই প্রান্ত থেকে ঐ প্রান্তে। কেনই বা মানুষ, গরু, ইদুর, মাছ, ডরসোফিলা (এক প্রজাতির ক্ষুদ্র মাছি), ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাসের পুরো জেনম সিকুয়েন্স করা হচ্ছে।



এই লেখার শিরোনামের ব্যাপারে আলোচনা শুরুর আগে একটু ভূমিকার দরকার আছে। আজকে সেই


ভূমিকাতেই থাকছি। ভবিষ্যতে সিরিজ চলতে পারে। চলুন দেখা যাক কি দাড়ায় এই সর্ম্পকে একটু জানলে।



নীচের এই অংশটুকু এবং ছবি ইংরেজী উইকিপিডিয়া থেকে নেয়া। সেজন্য উইকিকে ধন্যবাদ।





------------------------------





জেনেটিকস হচ্ছে সেই বিষয় সর্ম্পকে জানা বা বুঝা যার দ্বারা আমরা জানতে পারি কি করে জীব (সেটা এককোষী ব্যাকটেরিয়া হোক আর মানুষ) তার পূর্ব-পুরুষের বৈশিষ্ট্যগুলো তার নিজের মধ্যে গ্রহণ করে। ছোট্ট একটা উদাহরণ দিলে হয়ত বুঝা যাবে বিষয়টা। ধরুন আপনার বাবা-মা দুজনেরই চোখের রঙ কালো। তাহলে ৯০% ভাবে ধরে নেয়া যায় যে আপনার চোখের রঙও কালো। ঠিকই একই ভাবে, আপনার চোখের রঙ দেখেও ধারণা করা যায় যে, আপনার বাব-মা অথবা আপনার পূর্ব-পুরুষের চোখের রঙ ছিল কালো। তাই বলে সব সময়ই যে তাই হবে এটা কিন্তু বলা যাবে না। তবে এরকম হবার সম্ভবনাই বেশি। এর ব্যতিক্রমও হয় এবং হতে পারে। যেমন আপনার আশে-পাশেই হয়ত কাউকে দেখবেন যার চোখের রঙ বাদামী কিন্তু তার বাব অথবা তার মার চোখের রঙ কালো। কেন এটা হতে পারে সেটা নিয়া পরে একসময় আলোচনা করা যাবে।



এই বৈশিষ্ট্যগুলোকে বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় "জেনেটিক ইনফরমেশন" যা একটা জেনারেশন থেকে আর একটা জেনারেশনে সঞ্চালিত হয় একটি "মলিকিউল" বা রাসায়নিক পদার্থ দ্বারা যাকে বলা হয় "ডিঅকক্সি-রাইবো-নিউক্লিক-এসিড" সংক্ষেপে "ডিএনএ"।



এই ডিএনএ-র মধ্যেই থাকে সকল তথ্য কিভাবে এবং কি করে একটা জীব গঠিত বা পরিচালিত হবে। এই দুনিয়ার যত প্রাণী আছে অর্থাৎ: জীব-জন্তু, গাছ-পালা, মাছ, শ্যাওলা, ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাস যা আমরা খালি চোখে দেখতে পাই বা না পাই সকলেরই ডিএনএ আছে তাদের প্রতিটা কোষে।



তাহলে সহজ ভাষায় আমরা "জিন" কে বলতে পারি আমাদের পূর্ব-পুরুষের বৈশিষ্ট্য বহনকারী একটা খাম, যেই খামে থাকে একটা চিঠি অর্থাৎ "ডিএনএ" যেখানে আমার এবং আমার পূর্ব-পুরুষের সকল তথ্যই লেখা আছে পুন্খানপুন্খ ভাবে। আর এই খাম আর চিঠি অর্থাৎ জিন আর ডিএনএ র ব্যাপারটাকেই একসাথে বলা যায় ক্রোমোজম।



এই জিনগুলোই আমাদের বাবা-মার কাছ থেকে আমরা পাই এবং এই জিনের মাধ্যমেই আমরা আমাদের পিতা-মাতার শারীরিক এবং মানসিক বৈশিষ্ট্যগুলো আমাদের মধ্যে গ্রহণ করি একই সাথে আমাদের পুর্ব-পুরুষদেরও।



(চলবে)

Blog Action Day: Water Management for Urban City

[This post is for the Blog Action Day 2007]



Have you ever consider you life without water??



Can you live without water??



Do we have enough water for our daily life??



The answer of the first two question is NO and for the third!!



Many may say yes we have for the time being. I get the supply at my home in exchange of money.



But if you look around you cautiously you will get the scenario is not so favorable and it is said that the THIRD WORLD WAR will be for safe water.



What is happening in Dhaka, the capital of Bangladesh, a developing country in water perspective. Are we getting enough water for our daily needs? The answer is NO. This is same for many cities around the globe.



Can't we do something by ourselves?



If we do a little rearrangements in our buildings we could save lots of water. Using this techniques we can also save lots of electricity. And finally our MONEY!!



So, what we can do?



Before, you start thinking, lets do a simple math.



First, consider that you are living in a four storied building and about 20 persons live there. All these people use the toilet everyday for at least one time and flash about 20 liters of water each time.



So, 20 x 20 = 400 liters of water needed for one day only for flashing!! (although the amount of use is much higher)



Now lets do some questions and answers:



Q. From where these water are coming to our home?

A. The Dhaka WASA (the water supply authority of Dhaka, Bangladesh) supply these to our underground water tank and we pay the bill to WASA



Q. How we upload these water to our overhead tank?

A. By using an electric motor (which use lots of electricity) and we pay the bill to DESA (Dhaka electric supply authority).



These water supplied by WASA is considered to be safe for washing and cooking but usually better to drink after boiling. The same water is also use for bathroom or toilet purpose!! Do we really need to use that 400 liters of water from WASA which costs a lot each month as well as when we are in the middle of water crisis for long as well as energy crisis!!



If we do a simple rearrangements in our existing building structures we could save lots of water everyday.



So, here goes my proposal:





The waters that we used for cooking, shower, washing, or other purposes daily in our home can be redirected to a separate reservoir (as described in the figure) located in each floor (rather than directly discarding the water to the sewerage line) and from there with a separate water line can be transferred to the loader of the commode and we can use that water instead of using supply water. While redirecting the water we have to use a suitable course filter, otherwise water clogging may occur.



So, if we can adopt this idea for high rise buildings, offices, and apartments then we could save hundreds of thousands of liters of water everyday, save lots of electricity and finally our MONEY!!



(This post is copyrighted by Rasel Khan)

সবাইকে ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা!!


সবাইকে ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা!!

কাল আমাদের এখানে ঈদ। এবার আর ভজঘট লাগেনি ঈদের দিন নিয়ে। যতদুর মনে পরছে গতবার সারা জাপানে একদিন আর আমরা ভিন্ন দিন ঈদ করেছি। এবার যে সেটা হচ্ছে না সেটাও আনন্দের বিষয়।
যদিও আমি ঈদের দিন আমার শহরে থাকছি না। ঈদ করতে হচ্ছে প্রফেসর আর পাতি প্রফেসরের সাথে। খুব সকালেই ট্রেনে করে ছুটতে হবে আরেক শহরে। দুপুরে আমার প্রেজেনটেশন। এই নিয়ে এত টেনশনে আছি যে, কাল ঈদ ঈদ বলে মনেই হচ্ছে না।

তবে খুব মিস করব পরে যখন শুনব এখানকার সব বাঙ্গালীরা খুব মজা করেছে আর মজার মজার খাবার

খাচ্ছে আর সাথে জমপেশ আড্ডাত থাকছেই।

অবশ্য স-রাস্ট্র মন্ত্রনালয় বাড়ীতে বেশ কিছু আয়োজন করবে। দেশে বাড়ীতে ফোন করে বিভিন্ন আইটেম রান্নার রেসিপি নেয়া হচ্ছে, বিশেষ করে আমি যা যা পছন্দ করি। তাই এত ব্যস্ততার মাঝেও বেশ কিছু বাজার সদাই করতে হয়েছে। আফটার অল উপরের নির্দেশ। তাই বলা যাচ্ছে এবারের ঈদটা খুব স্পেশাল হবে আমার জন্য।

সবাইকে আবারও ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা!!

সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, আর ঈদে অনেক আনন্দ করুন।

ঈদ-মোবারক!!

Upcoming Scientific Meeting: Preparations and Bla Bla




Just finished the scripts and other things for checkup with the Professor. I have a meeting on this 13th and 14th near Okayama, getting prepared for last few weeks. I am tired!! very tired!!

The slides were prepared few days back. Time 7 minutes for me and 3 minutes for discussions. A total of 8 slides. It really becomes very painful when you have to make slides and speech's for short period of time. You need to put all features as well as need to discuss all points of your research.

Now the most difficult time. The practice for the coming two days!! Ohhh and then corrections with Professors comments. Then again presentations.

What a boring cycle of science.

Why do we need presentations?? Isn't it would be great if we don't have to participate any scientific meeting!!

I was kidding. Actually these scientific meetings helps a lot. Give you more ideas and help your research in various capacities.

I am worried little bit as I am presenting these data for the first time. Probably that is the reason.

Anyway, GOOD LUCK to me!!


Blog Action Day

Get the Bannerns and participate in the Blog Action Day on October 15, 2007



Bloggers Unite - Blog Action Day

Bloggers Unite - Blog Action Day

Bloggers Unite - Blog Action Day




Water Management for Urban City

[This post is for the Blog Action Day 2007]

Have you ever consider you life without water??

Can you live without water??


Do we have enough water for our daily life??


The answer of the first two question is NO and for the third!!


Many may say yes we have for the time being. I get the supply at my home in exchange of money.


But if you looks around you cautiously you will get the scenario is not so favorable and it is said that the THIRD WORLD WAR will be for safe water.


What is happening in Dhaka, the capital of Bangladesh, a developing country in water perspective. Are we getting enough water for our daily needs? The answer is NO. This is same for many cities around the globe.


Can't we do something by ourselves? If we do a little rearrangements in our buildings we could save a lot of water. Using this techniques we can also save lots of electricity. And finally our MONEY!!


So, what we can do? Before, you start thinking, lets do a simple math.


First, consider that you are living in a four storied building and about 20 persons live there. All these people use the toilet everyday for at least one time and flash about 20 liters of water each time.


So, 20 x 20 = 400 liters of water needed for one day only for flashing!! (although the amount of use is much higher)


Now lets do some questions and answers:



Q. From where these water are coming to our home?
A. The Dhaka WASA (the water supply authority of Dhaka, Bangladesh) supply these to our underground water tank and we pay the bill to WASA


Q. How we upload these water to our overhead tank?
A. By using an electric motor (which use lots of electricity) and we pay the bill to DESA (Dhaka electric supply authority).


These water supplied by WASA is considered to be safe for washing and cooking but usually better to drink after boiling. The same water is also use for bathroom or toilet purpose!!


Do we really need to use that 400 liters of water from WASA which costs a lot each month as well as when we are in the middle of water crisis for long as well as energy crisis!!


If we do a simple rearrangements in our existing building structures we could save lots of water everyday.


So, here goes my proposal:



The waters that we used for cooking, shower, washing, or other purposes daily in our home can be redirected to a separate reservoir (as described in the figure) located in each floor (rather than directly discarding the water to the sewerage line) and from there with a separate water line can be transferred to the loader of the commode and we can use that water instead of using supply water. While redirecting the water we have to use a suitable course filter, otherwise water clogging may occur.


So, if we can adopt this idea for high rise buildings, offices, and apartments then we could save hundreds of thousands of liters of water everyday, save lots of electricity and finally our MONEY!!



(This post is copyrighted by Rasel Khan)

Blog Action Day




পোস্টে "আমরা/আমাদের" বলতে আয়জকদের বুঝান হয়েছে।

--------------------------------------------
ব্লগ একশন দিবস

আগামী ১৫ই অক্টোবর, ২০০৭ ইন্টারনেটের সকল ব্লগাররা এক হবে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে একমত প্রকাশের জন্য। ২০০৭ এর নির্বাচিত বিষয় হচ্ছে "পরিবেশ"। প্রত্যেক ব্লগার তাদের ব্লগে নিজের নির্বাচিত পরিবেশ বিষয়ক পোস্ট করবে।আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে সবাই যাতে তার নিজস্ব চিন্তাধারার প্রকাশ ঘটাতে পারেন পরিবেশ বিষয়ে।

আমরা আশা করছি সকল দেশের ব্লগাররা স্বতস্ফুর্ত ভাবে তাদের চিন্তাধারার প্রকাশ ঘটাবেন উপরে উল্লেখিত বিষয়ে তাদের নিজস্ব ব্লগে।

আপনাকে যা করতে হবে:

ব্লগ পোস্টের তারিখ ১৫ই অক্টোবর

আপনার পছন্দমত পরিবেশ বিষয়ক একটি ব্লগ পোস্ট করুন ১৫ই অক্টোবর।
উদাহরণ হিসেবে আপানর ব্লগটা হতে পারে অর্থ বিষয়ক, অর্থাৎ আপনি কিভাবে অর্থ বাচাতে পারেন আপানর বাড়িতে পরিবেশ বান্ধব উপায়ে। একইভাবে, সামাজিক-রাজনৈতিক বিষয়ক পোস্টের মাধ্যমেও আপনি মত প্রকাশ করতে পারেন পরিবেশ বিষয়ক আপনার চিন্তার মাধ্যমে।

আপনার পোস্টে কোন সুনির্দিস্ট এজেন্ডা না থাকলেও চলবে, আপনার পোস্টটা যাতে অন্যান্য ব্লগার এবং যারা ব্লগ পড়বেন তাদের চিন্তার খোড়াক জোগাতে পারে আপনার ইস্যুতে সেদিকে দৃস্টি দিতে পারেন। আমাদের কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে আলোকপাত করার ইচ্ছা নেই, উদ্দাশ্যটা হচ্ছে আপানার আইডিয়াটা উপস্থাপন করা আলোচনার জন্য। তাই আপনি লিখুন আপনার যা মনে হয় পরিবেশ বিষয়ে আপনার ব্লগে, এবং খেয়াল রাখুন যাতে তা ১৫ই অক্টোবরই প্রকাশিত হয়।

আপনি আরও যা করতে পারেন:

আপনি ব্লগ একশন দিবসের বিভিন্ন ব্যানার আপনার ব্লগে প্রকাশ করতে পারেন আপনার ব্লগে এখান থেকে অথবা ঐদিনের আপনার ব্লগ থেকে আপনি যা উপার্যন করবেন তা দিতে পারেন আপনার পছন্দমত কোন পরিবেশ বিষয়ক সংগঠনকে।

আপনার ব্লগ রেজিস্টার করুন:

আপনি আপানর ব্লগ রেজিস্টার করতে পারবেন এই পরিবেশ বিষয়ক আন্দোলনে জন্য এখানে
আপনাকে ধন্যবাদ ব্লগ একশন দিবসে অংশগ্রহন করার জন্য।


Blog Action Day

On October 15th, bloggers around the web will unite to put a single important issue on everyone’s mind. In 2007 the issue is the environment. Every blogger will post about the environment in their own way and relating to their own topic. Our aim is to get everyone talking towards a better future.
We’re looking for bloggers of all nationalities and backgrounds, writing about all topics to join in.

Here’s what you have to do:

Publish on October 15th

Publish a post on their blog which relates to an issue of their own choice pertaining to the environment.

For example: A blog about money might write about how to save around the home by using environmentally friendly ideas. Similarly a blog about politics might examine what weight environmental policy holds in the political arena.

Posts do not need to have any specific agenda, they simply need to relate to the larger issue in whatever way suits the blogger and readership. Our aim is not to promote one particular viewpoint, only to push the issue on the table for discussion. So write in whatever way suits your readers and your blog, just relate it back to the environment and make sure it goes up on October 15th.

Other things you can do

You can also participate in Blog Action Day by posting a banner on your site (http://blogactionday.org/promote) or by donating your day’s blog earnings to an environmental charity of your choice.

Register your blogWe are keeping track of all the blogs that have committed to participating on BlogActionDay.org and it would be very helpful for you to register your blog at http://blogactionday.org/commit

At this time the form is only available in English, but the form fields are as follows:
1 - Blog Title
2 - Blog URL
3 - Approximate RSS Subscriber Number(This will not be published. It is used to generate an approximate ‘reach’ for Blog Action Day. Simply enter an average, recent feed count from Feedburner or similar service. If you don’t know the audience size, just enter ‘0′. )
4 - Your Email( You will ONLY receive two emails. The first will be two days prior to Blog Action Day 2007. And a second in August 2008 about next year’s day.)
5 - The final field is to test whether you are a human or spam robot. Simply type in the number written there

Thank you for participating in Blog Action Day 2007! In future years we hope to have the entire site translated in many languages

Love and Passion

Last night we had a fight!!

I usually do not say anything to her but last night it was a bit of hot communications. May be I was tired and exhausted for whole day lab works.

So, went to bed with a heavy heart. The weather was still gloomy.

In the morning, when I was looking for the warmth as usual, she said "let me sleep, waked whole night!!"

At first, thought she was still angry. But when I heard the reason of not sleeping, was feeling very happy.

At late night, when I was sleeping, told her "I am feeling cold, give me the blanket and went to the sleeping world immediately!!" After that she was worried, could not sleep and waked up whole night for my next response and went to sleep in the early morning.

Honey these words are not new to you, but want to say that, I am glad to have you with me!!

Hope the Denver's song will express my feelings. I wish I could sing that song for her:

লাল ঘোড়ায় দোষ নাই!!


আজকে সারোয়ারের লেখা পড়ে সেই পুরানা কৌতুকটাই আবার মনে পরল।
এক গ্রামে বিশাল শালিস বসছে।বিচার বসছে এক উঠতি যুবকরে নিয়া। তার অপরাধ সে ঘোড়ার সাথে একটা কু-কাজ করছে, সেইটা আবার কেউ একজন দেইখা ফেলছে।
তো বিচারে মাতব্বর সাহেব বললেন: অবশ্যই এইটা এক ঘৃন্য অপরাধ, আর মানব জাতির জন্য অকল্যানকর। তার কঠিন শাস্তি পাইতে হইব।
গ্রামের সব লোক একসাথে হৈ হৈ কইরা উঠল: ঠিকই বলছেন মাতবর সাব।
যাক, যুবকের ভাগ্যে জুটল ১০০ চাবুকের ঘা!!

কিছুদিন পরে এক ভোরবেলার মাতবরের বাড়ীর সামনে বিশাল হৈ চৈ। মাতবর বাইর হইয়া দেখে তার যুবক ছেলেরে লোকজন দড়ি দিয়া বাইন্ধা নিয়া আসছে। কি বিষয় জিজ্ঞেস করতেই জানা গেল, মাতবরের পোলাও ঘোড়ার সাথে একই কু-কাজ করছে। মাতবর কইল তাইলে ত বিচার করতেই হয়। তাইলে শালিস ডাকা হউক।
শালিসে সবাই আসছে। ঐখানে সেই যুবকও আছে যে কয়দিন আগে ১০০ চাবুক খাইছে। মনে মনে বেশ খুশি সে, এইবার বুঝব চাবুকের বারি কেমন লাগে।
ত শালিস শুরু হইল। সব বৃতান্ত শুনার পরে মাতবর সাব জিগাইল: ঘোড়ার রঙটা কি আছিল।
উত্তর আইল: লাল ঘোড়া!!
মাতবর কইল: ধুরু মিয়ারা আগে কইবা না এইটা, এতক্ষন হুদাই সময় নষ্ট হইল।
সবাই একসাথে গিজাইল কেন মাতবর সাব কি বিষয়??
মাতবর পিক কইরা পানের পিক ফেলাইয়া কইল: আরে মিয়ারা লাল ঘোড়ার সাথে ঐ কু-কাজ করলে দোষ নাই!!

এখন সারোয়ারের যা বক্তব্য তাতে যদি আমি ভুল না বুইঝা থাকি তাইলে সে বলছে, যেই পত্রিকার কম কাটতি আছে সেইটাতে এই কৌতুক ছাপলে দোষ নাই, যতটা না আছে কাটতি-আলা পত্রিকায়!!
ভাইরে, আমি তোমারে বলতে চাই, মতি-মিয়া একজন খাঁটি ব্যবসায়ী। তারে যদি আজকে এই পত্রিকা থেইক্কা বাইরও কইরা দেয় তার কিছুই হইব না। সে আবার অন্য কোথাও আস্তানা গাড়ব। তারে আমি তুলনা করি লালসালুর মজিদের লগে। তাই তার ক্ষমা চাওনে এত খুশি হওনের কিছু নাই।
যাই হোক আমার আসল বক্তব্য হইল: আমার মতে উপরের দুইটা ছবি দেইখা কোনটাটেই আমার কোন অনুভূতি আহত হয় নাই।
কেন হয় নাই সেইটা একটু বলি।
যদি জরিপ করা হয়, বাংলাদেশে বেশিরভাগ মানুষের জন্ম-তারিখ কত। উত্তর হইব পহেলা জানুয়ারি। তাইলে কি দাড়াইল। বাংলাদেশে সব মানুষ জানুয়ারির এক তারিখেই জন্মাইছে!! সেইটা কি সম্ভব।
এই ছবির মাজেজাটা বুঝতে হইব। আমদের দেশে প্রায় সব ছেলের নামের সামনেই আমাদের পিতা-মাতা বা স্কুলের শিক্ষকরা "মুহাম্মদ" বা "মোহাম্মদ" বা "মো:" অদ্যাক্ষরটা লাগায়। কেন লাগায়? সেইটা আমাগ জাতির ট্রাডিশন হইয়া গেছে। ধর্মীয় বিষয়টা এইখানে মুখ্য না। সেইটাই এই ছবি দুইটার মাধ্যমে ফুটাইয়া তুলা হইছে। এইটার সাথে পহেলা জানুয়ারি জন্ম তারিখের পুরা মিল খুইজা পাওন যায়!! নাকি যায় না??
এখন আসি তোমার প্রতিবাদের বিষয়ে। আগের মেইলেও তুমি বলছ প্রত্যেক সত্যিকারের মুসলমানের এই বিষয়ে প্রতিবাদ করতে হইব। সেইটা সাধারণ পাবলিক মানুক আর না মানুক। আজকের লেখাটা একটু ভিন্ন। কোন কিছুরে জাস্টিফাইয়ের আভাস পাওন যায়।
আগের লেখা এবং আজকের লেখা দুইটা লেখারই আমি তীব্র দ্বিমত পোষন করতাছি তোমার সাথে। প্রথমত, তোমার ভাষ্যমতে আমি যদি প্রতিবাদ না করি তাইলে আমি সত্যিকারের মুসলমান না, যেইটা আমি মানতে পারলাম না কারণ তুমি এমন কেউ না যে ডিসিশন দিব কে সত্যিকারে মুসলিম আর কে না।
দ্বিতীয়ত, ছবির ইস্যুটা পুরা পলিটিকাল না হইলেও কিছুটা ব্যক্তি নাজেহাল। কারণ মতি মিয়ার উপরে যার-পর নাই অনেক পত্রিকাই ক্ষ্যাপা। আর এই ব্যক্তি নাজেহালরে রাজনৈতিক ইস্যুতে পরিনত করতে না পারার জন্য, আমাগ গনতান্ত্রিক বা অগনতান্ত্রিক রাজনীতিবিদদরা "অক্ষম" এইটা ভাবনের কোন কারণ নাই।
শেষমেষ, তোমারে স্বরণ করাইয়া দেই বর্তমান সরকারের সম্পর্কে কিছুই বলা যাবে না। কারণ আমরা এখন জরুরী অবস্থার মধ্যে আছি আর বিধিমালা যা বলে সেইটা হইলো তুমি কোন প্লাটফর্মেই সরকার সম্পর্কে কিছু বলতে পার না।


ভাল থাইক।

Young children should not take cold or cough medicines : Five alternatives to treat childs colds

I just read the article and thought should save this valuable info for myself at the moment as I dont have any kids!!

Why myself?

Because I caught cold very often and believe it or not I can sneeze at the rate of 100/sec :)

Actually I am alergic to house dust and that is the reason of my sneezing and running nose.

Anyway, if you want to read the whole stroy by Sarah Baicker from Medill News Service just click the title of this post.

Here goes my version to fight against cold:

1. Moisture

Keeping a moist environment.

Moisture in the air can calm dry coughs and keep mucous loose.

----Thinking how I can do that at my home. Have you any ideas?

2. Saline drops and bulb syringes

Babies often have trouble with stuffiness and congestion, because they are unable to blow their noses. Apply a few drops of saline liquid into a baby's nose, one side at a time. Many times, they'll just sneeze the solution out and clear their noses that way.

----I like this idea.


For severe congestion, doctors recommend suctioning nasal blockage out with a bulb syringe.

------wow no way.

3. Honey and corn syrup

Honey can be great for calming a sore throat. The honey worked just as well as most cough medicines.

Corn syrup, which works like honey to coat the throat and help control a nonproductive, dry cough.

----------hmm i liked it. but honey is too sweet, isnt it? then corn syrup is better for me.


4. Warm liquids


Tea, hot chocolate, soup and other warm liquids.

---i will go for tea.

5. Pain killers

no need!!

Well then bye bye medicine. Thanks Sarah.

Free Burma: Death of Japanese Photo Journalist Kenji Nagai

Today the coffin of Kenji Nagai arrived Japan.

His body, arrived at Narita airport from Yangon via Bangkok on a Thai Airways International plane. Autopsy of the body will be done in a Tokyo hospital. His parents, aged 82 and 75 will be there.


Nagai aged 50 was a Japanese journalist killed during pro-democracy protests in Burma which starts few weeks back by the Buddhist Monks.

He belonged to the Tokyo-based video news service APF News.

His original camera was not returned by the autocrats.
Burma says Nagai was killed by accident in the confusion!!! OR HE RECORDED SOMETHING that he shouldn't be!!
This is to be noted that he was shot from a point blank range while his camera was in his shoulder.
My deepest condolence for Kenji Nagai.
ENOUGH is ENOUGH!! FREE BURMA IMMEDIATELY!!


New Procedures to Enter Japan


From November 20, 2007, foreign nationals who apply for entry into Japan will be required to fingerprinted and photographed (facial photographs) by means of special devices, and then interviewd by immigration inspectors.


The new procedures will apply to all foreign nationals upon their entry into Japan, including the case where foreign nationals with re-entry permits enter into Japan, except for the persons eligible for exemption listed below.


If foreign nationals who are not eligible for exemption from this requirment refuse to submit their fingerprints or photographs, they will be denied entry into Japan and ordered to leave.


Persons eligible for exemption:

1. Special permanent residents
2. Persons under the age of 16
3. Persons engaged in activities which fall under the status of residence for "Diplomat" or "Official"
4. Persons invited by the heads of administrative organs
5. Persons provided for by the Ministry of Justice Oridnace as equivalent to a person listed (3) or (4)

কনগ্রাচুলেশনস জাকি ভাই!!

আজকে সকালে মেইল বক্স খুলেই মনটা ভাল হয়ে গেল!! পাভেলর মেইলের মাধ্যমে জানতে পারলাম জাকী ভাইয়ের একটা পেপার হয়েছে "নেচার কেমিকেল বায়োলজি" জার্নালে (ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টর=১২.৪০৯) আর মেইল বক্স ভরে আছে সবার কনগ্রেচুলেশনস মেইলে। লিংক ধরে যখন জার্নাল পেজ এ গেলাম তখন অথর লিস্ট এর সিরিয়াল দেখে মনটা একটু খারাপই হইছিল জাকি ভাইয়ের নাম দুই নাম্বারে দেখে। কিন্তু একটু গবেষণা করার পরেই বের হল প্রথম অথর আর দ্বিতীয় অথরের কনট্রিবিউশন সমান এই পেপার করার জন্য তার মানে দাড়াইল প্রথম এবং দ্বিতীয় দুই অথরই ফার্ষ্ট অথরের মর্যাদা পাবে!!
মনটা আবার ভাল হয়ে গেল। সাথে সাথে আমিও মেইল করে দিলাম গ্রুপে ঘটনা জানিয়ে যে, জাকি ভাইও ফার্ষ্ট অথর!!

আমরা যারা এই লাইনে আছি, মানে মাইক্রোবায়োলজি রিসার্চে তাদের অনেকেরই ইচ্ছা বা স্বপ্ন থাকে নেচার জার্নালে একটা পেপার করার তার পুরা ক্যারিয়ারে। পিএইচডি লেভেলে পাবলিশ করাটা আসলেই টাফ। সেই টাফ কাজটাই করে ফেল্ল জাকি ভাই!! খুব ভাল একটা খবর দিয়ে আজকের সকালটা শুরু হল।

জাকি ভাইয়ের পেপারের লিংক

শিরোনামহীন


লিখতে আমার সব-সময়ই ভাল লাগে তবে মনে মনে। তবে এটা ঠিক খুব ইচ্ছা করে লিখি। মাঝে মাঝে চেষ্টাও করি, মানে করতাম, তবে মাঝ পথেই থেমে যেতাম, ধৈর্যে কুলাত না। তাই কাগজ কলমে কিছু আঁকি-বুকি করে ছুড়ে ফেলে দিতাম।


এখন অবশ্য অনেক সুবিধা। যত খুশি লিখ আর কাটা-কুটি কর, মুছে ফেল বা সেভ করে রাখ কম্পিউটারে।


অনেক দিন থেকেই ভাবছি আবার চেষ্টা করব লিখতে। আসলে এটা ভুল হল বলা "আবার চেষ্টা করব"!!

যাই হোক শুরু করে দিলাম। কি লিখব জানি না। যখন যা খুশি তাই হয়ত।